নিকটাত্মীয়ের রক্ত নিলে বিপত্তি কোথায়

সচরাচর কাদের এ রোগ হয়

যাদের অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম।

নিকটাত্মীয় রক্তদাতা হলে এইচএলএ অ্যান্টিজেনের তারতম্যের কারণে।

কীভাবে শনাক্ত করা যায়

সন্দেহ হলে ত্বকের বায়োপসি, বোনম্যারো বা অস্থিমজ্জা পরীক্ষা, লিভার বায়োপসি, রোগীর লালা, ত্বকের কোষ থেকে মলিকুলার পরীক্ষা করে রোগটি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব।

কাদের রক্ত না নেওয়া উচিত

টিএ-জিভিএইচডি প্রতিরোধে নিকটাত্মীয়ের রক্ত পরিসঞ্চালন নিরুৎসাহিত করা ভালো। মা–বাবা, ভাই–বোন ও সন্তানের রক্ত না নেওয়া উচিত। এ ছাড়া নিকটাত্মীয় বা ফার্স্ট ডিগ্রি রিলেটিভ; যেমন আপন চাচা, ফুপু, খালা ও মামার রক্তও না নেওয়া ভালো।

যদি নিকটাত্মীয় দাতার রক্ত বা রক্তের উপাদান গামা রেডিয়েশনের মাধ্যমে পরিসঞ্চালন করা হয়, তাহলে রক্তের লিম্ফোসাইটগুলো অকার্যকর হয়ে যায়। তবে এ ধরনের যন্ত্র ও সুবিধা বাংলাদেশে খুবই কম।

ডা. ফারহানা ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগ, জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *